Category: তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি

মোবাইল দিয়ে এনআইডি কার্ড সংশোধন করুন

মোবাইল দিয়ে এনআইডি কার্ড সংশোধন করুন: প্রিয় ভিজিটরস আপনাদের যাদের এনআইডি কার্ড সংশোধন করার প্রয়োজন এবং এটা মোবাইল দিয়ে করতে চাচ্ছেন তাদেরকে আমাদের আজকের আলোচনায় স্বাগতম। কিভাবে মোবাইল দিয়ে আপনি আপনার এনআইডি কার্ড সংশোধন করবেন তা আজকে এই পোস্টের মাধ্যমে জানিয়ে দেব। এনআইডি কার্ড সংশোধন করার যে প্রক্রিয়া রয়েছে সেগুলো আপনারা মোবাইল দিয়ে করতে পারেন খুব সহজে। তবে এখানে প্রমাণপত্র স্ক্যান করার বিষয় রয়েছে। Read in English

সেই স্ক্যান করার ক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে স্ক্যান করা যাবে কিনা তা এই পোস্টে আমরা সংক্ষিপ্ত আকারে বুঝিয়ে দেবো যাতে আপনারা এটি মোবাইল দিয়ে করার ক্ষেত্রে সঠিক নিয়ম অনুসরণ করতে পারেন। আর এটি যদি মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব হয় তাহলে ঘরে বসে এই কাজগুলো আপনারা বিনামূল্যে করতে পারবেন এবং শুধু আবেদন পত্রের খরচ আপনাদের প্রয়োজন পড়বে।

অনলাইনে টাকা ইনকাম করার উপায় ( Online Earning Way)

ঘরে বসে এনআইডি কার্ড সংশোধন করুন

যদি কখনো এনআইডি কার্ডের সংশোধন করার প্রয়োজন হয় তাহলে আপনারা অপেক্ষা না করে অতি দ্রুত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে আবেদনপত্রের সংশোধন করে নিন। যদি আপনার নামের ভুল থাকে অথবা পিতা মাতার নামের ভুল থাকে তাহলে তাদের ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য অথবা ভোটার আইডি কার্ডের অরিজিনাল কপি স্ক্যান করে ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। যারা মোবাইল দিয়ে আবেদন করছেন তাদের কাছে হয়তো স্ক্যানার নেই এবং এই ক্ষেত্রে আপনারা ভাবছেন কি দিয়ে স্ক্যান করবেন। তবে বর্তমান সময়ে বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি চালু হয়েছে এবং যেটি আপনি স্ক্যান করতে পারবেন সেটি চাইলে মোবাইল দিয়ে করা সম্ভব। কিভাবে করবেন তা আমরা আলোচনার মাধ্যমে আপনাদেরকে জানাবো।

CLICK HERE FOR KNOW MORE

মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন

মোবাইল দিয়ে ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করার জন্য যে সকল ডকুমেন্টস প্রয়োজন পড়বে তা আগে থেকেই ছবি তুলে রাখুন। এখন যে ফাইল গুলি স্ক্যান করা দরকার সেই ছবিগুলো আলাদা করে একটি ফোল্ডারে রাখুন। ছবি তুলে যে ধরনের রেজুলেশন ওয়েবসাইট চাচ্ছে সেই রেজুলেশন অনুযায়ী আগে থেকে সেট করে রাখুন। এক্ষেত্রে ক্যামেরায় ছবি তুলে আপনারা যখন সেটার রেজুলেশন বেশি দেখবেন তখন বর্তমান সময়ের বিভিন্ন ধরনের ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনারা প্রবেশ করে রেজুলেশন কমিয়ে আনতে পারেন এবং এটার সাইজ নির্দিষ্ট আকারে করতে পারেন। আপনারা গুগলে গিয়ে রেজুলেশন অথবা ছবির আকৃতি অথবা স্ক্যানকৃত কপির আকৃতি কমিয়ে নিতে পারেন।

ভোটার আইডি কার্ডের ভুল সংশোধন

তাহলে আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন কিভাবে স্ক্যানের কপিগুলো মোবাইল দিয়ে তুলে ওয়েব সাইটে আপলোড করতে হবে। এখন তথ্য সংশোধন করার জন্য আপনাকে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/ এই ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে এবং এখানে গিয়ে আবেদন করতে হবে। তবে এখানে তথ্য সংশোধনের আবেদনের কোন অপশন নেই বলে সরাসরি আপনাকে নিজস্ব প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। অর্থাৎ এনআইডি কার্ডের নাম্বার অনুসরণ করে আপনাকে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। এখানে প্রোফাইল তৈরি করার সকল ধাপ রয়েছে এবং প্রত্যেকটি ধাপ আপনারা যদি যথেষ্ট তথ্য দিয়ে পূর্ণ করেন তাহলে আপনাদের প্রোফাইল ওপেন হয়ে যাবে।

Update Link

জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন

প্রোফাইল ওপেন করার পর নিজের প্রোফাইলে লগইন করুন এবং লগইন করার পর আপনার সেখানে ব্যক্তিগত তথ্যের অথবা ঠিকানা সংগত তথ্যের সংশোধন করার প্রয়োজন হলে তা সংশোধন করে নিন। এক্ষেত্রে ওপরের দিকে এডিট অপশন রয়েছে এই এডিট অপশনে ক্লিক করে আপনারা এ কাজগুলো করতে পারেন।

আবেদন ফ্রি হিসেবে আপনার মোবাইল ব্যাংকিং এর নাম্বারে এনআইডি কার্ডের জন্য ২৩০ টাকা আবেদন ফি পেমেন্ট করবেন। তথ্য এবং প্রমাণপত্র ওয়েবসাইটে আপলোড করে আবেদনপত্র সম্পন্ন করে অপেক্ষা করবেন। যখন আপনার মোবাইল নাম্বারে আপনাদের এলাকার সার্ভার স্টেশন থেকে সংগ্রহ করার এসএমএস আসবে তখন গিয়ে সংগ্রহ করবেন।

উপরেতে আলোচনাটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়লে আশা করি আপনি বুঝতে পারবেন কিভাবে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে আপনি আপনার এনআইডি কার্ড বা জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করতে পারবেন। এছাড়া আপনার কোন প্রশ্ন থাকলে তা আমাদের কমেন্টে জানিয়ে দিতে পারেন।

মহাকাশে মোট কতটি স্যাটেলাইট আছে? এবং এদের কাজ কি?

মহাকাশে মোট কতটি স্যাটেলাইট আছে? এবং এদের কাজ: প্রিয় পাঠকগণ, বর্তমানে আমরা তথ্যপ্রযুক্তির যুগে বাস করছি। যেই যুগে ইন্টারনেট, স্মার্টফোন, টেলিভিশন ইত্যাদি ছাড়া জীবন কল্পনাও করা যায় না। তবে একসময় কিন্তু এসবের কিছুই ছিল না। তখন জীবন চলত স্বাভাবিক নিয়মে। এই যে আমরা ইন্টারনেট ব্যবহার করছি স্মার্টফোন বা টেলিভিশনের মাধ্যমে বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে বিশ্বের অন্য প্রান্তের খবর খুব সহজে পেয়ে যাচ্ছি এই সকল কিছু সম্ভব হয়েছে কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট এর কল্যাণে। স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ ব্যতীত কোন ভাবেই এগুলো সম্ভব হতো না। সারা বিশ্বের প্রায় ৪০ টির ও বেশি দেশ থেকে প্রায় ৯ হাজার কৃত্রিম উপগ্রহ মহাবিশ্বে পৃথিবীর চারপাশে ঘুর না এমন অবস্থায় রয়েছে। Read in English

এই স্যাটেলাইটগুলো কিভাবে কাজ করে থাকে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য জানানো হয় আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয়। স্যাটেলাইট গুলো কিভাবে কাজ করে থাকে এবং এই স্যাটেলাইট এর কল্যাণে আমাদের পৃথিবীটা কত এগিয়ে যাচ্ছে সে বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। সকল মানুষই এই সকল বিজ্ঞানের তথ্য জানতে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। এগুলো জানতে এবং জানাতে সবারই খুব ভালো লাগে। আমি আপনাদের আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে সংক্ষিপ্তভাবে স্যাটেলাইট সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। আশা করি আজকে আলোচনাটি আপনার খুব ভালো লাগবে।

স্যাটেলাইট এর পরিচিতি

স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে সে সম্পর্কে জানতে হলে অবশ্যই আমাদের প্রথমে জানা প্রয়োজন স্যাটেলাইট বলতে কী বোঝায়। স্যাটেলাইট মূলত একটি ল্যাটিন শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ অনুসরণ করা। স্যাটেলাইট এমন একটি বস্তু যা অপর একটি বড় বস্তু কে কেন্দ্র করে তার চারপাশে ঘুরতে থাকে।

আমরা যদি স্যাটেলাইটের এমন একটি সংজ্ঞা দাঁড় করায় তাহলে আমরা বুঝতে পারবো যে পৃথিবীর একটি স্যাটেলাইট কেন না সে সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণায়মান।Satellites-2

আবার চাঁদ পৃথিবীকে কেন্দ্র করে প্রতিনিয়ত ঘটে থাকে তার ফলে চাঁদ কিন্তু একটা স্যাটেলাইট। তবে চাঁদ বা পৃথিবীর প্রাকৃতিক স্যাটেলাইট। এবং যেই স্যাটেলাইটগুলো মানুষ তৈরি করে পৃথিবীর চারপাশে কেন্দ্র করে ঘোরার জন্য মহাকাশে প্রেরণ করেছে সেগুলো কৃত্তিম স্যাটেলাইট। আমাদের আজকের আলোচনার মূল বিষয় এই কৃত্রিম স্যাটেলাইট কে নিয়ে।

নাসার বিজ্ঞানীদের অর্থের যোগান কোথা থেকে আসে?

মহাকাশে কোন দেশের কতটি স্যাটেলাইট আছে?

এই মাত্র আমরা জানালাম প্রায় ৪০ টি দেশ ৯ হাজারের মতো স্যাটেলাইট মহাবিশ্বে উৎক্ষেপণ করেছে। সবচেয়ে বেশি স্যাটেলাইট রয়েছে আমেরিকার।

এখন পর্যন্ত আমেরিকা ১,৬১৬ টি স্যাটেলাইট মহাকাশে উৎক্ষেপণ করেছে।

আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতের স্যাটেলাইট রয়েছে 88 টি।

পাকিস্তানের স্যাটেলাইট রয়েছে ৩ টি।

ফুটবলের দেশ আর্জেন্টিনার স্যাটেলাইট রয়েছে ১৮ টি।

আরো একটি ফুটবলের দেশ ব্রাজিলে স্যাটেলাইট রয়েছে মোট ১৭ টি।

মহাকাশে সাউথ কোরিয়ার ২৭ টি স্যাটেলাইট রয়েছে।

মহাকাশে রাশিয়ার স্যাটেলাইট কতটি আছে তা নিয়ে দ্বিমত থাকলেও সংখ্যাটি ১৪২ এর আশেপাশে।

থাইল্যান্ডের ৯ টি স্যাটেলাইট রয়েছে।

তথ্য প্রযুক্তিতে উন্নত দেশ জাপানের মোট ১৭২ টি স্যাটেলাইট মহাকাশে রয়েছে।

বাংলাদেশের একটি এবং কেনিয়ার ১ টি স্যাটেলাইট রয়েছে। এছাড়াও চীনের মতো দেশে অনেক স্যাটেলাইট বিদ্যমান।

বৃষ্টির আগমুহূর্তে আকাশের রং কালো দেখায় কেন?

স্যাটেলাইট কিভাবে কাজ করে

স্যাটেলাইট মূলত একটি বস্তু যেখানে বলকে কাজে লাগানো হয়। পৃথিবীর অভিকর্ষ বল কে উপেক্ষা করে খুব দ্রুত অতিক্রম করতে থাকে বলে স্যাটেলাইট মহাকাশে ভাসতে থাকে পৃথিবীতে ছিটকে পড়ে না। পৃথিবীর কনভেনশন স্যাটেলাইটগুলো কে মহাকাশে গমন করতে সাহায্য করে এবং পৃথিবীতে পুনরায় ফিরে আসার ক্ষেত্রে বাধা প্রদান করে।

পৃথিবীর কক্ষপথে অনেক অংশজুড়ে রয়েছে স্যাটেলাইট গুলো ঘোরার জন্য অরবিট সমূহ। অরবিট গুলো পৃথিবীর কক্ষপথে ১৬০ থেকে ২,০০০ কিলোমিটার জুড়ে অবস্থান করে। এই ক্ষেত্র জুড়ে আইএসএস এবং অন্য শাটল আরবি তাদের কাজ কর্ম সম্পাদন করে।

পৃথিবীর কক্ষপথে ঘুরতে থাকা এই স্যাটেলাইটগুলো থেকে পৃথিবীর মানুষ উপকার লাভ করে।

স্যাটেলাইট এর উপকার সমূহ

এই যে আপনি আপনার স্মার্টফোন অথবা কম্পিউটারের সামনে বসে এই আর্টিকেলটি পড়ছেন এটি সম্ভব হয়েছে মূলত স্যাটেলাইট এর কারণে। যদি পৃথিবী থেকে এই অসংখ্য স্যাটেলাইটগুলো মহাকাশে প্রেরণ করার না হতো তাহলে আপনার এই কার্যক্রম করা সম্ভব হতো না। আমরা দেশের যেকোন স্থানে বসে দেশেরই কিংবা বিদেশের যেকোনো ধরনের খেলা বা বিনোদন অনুষ্ঠান সরাসরি টেলিভিশনের মাধ্যমে দেখতে পাই। এগুলো সম্ভব হয়েছে স্যাটেলাইটের কারণে। পৃথিবীর বেশিরভাগ যোগাযোগ মাধ্যমগুলো স্যাটেলাইট এর দরুন এই সম্ভব হয়ে থাকে।Satellites-1

স্যাটেলাইট গুলো যদি না থাকে তাহলে পৃথিবী মুহূর্তের মধ্যেই অচল হয়ে পড়বে কেননা আমরা যে সকল কাজগুলো অভ্যস্থ হয়ে পড়েছি সেগুলো স্যাটেলাইট ছাড়া করা কখনও সম্ভব হবে না। বর্তমানে বিজ্ঞানীরা এই সকল কার্যক্রম আরও উন্নত করার জন্য চেষ্টা করছে। ভবিষ্যতে স্যাটেলাইট সম্পর্কিত জানা সকল ইনফরমেশন গুলো আরো আপডেট হয়ে যাবে।

স্মার্টফোনের বিকল্প হিসেবে নতুন প্রযুক্তির ভবিষ্যৎবাণী করলেন বিল গেটস

স্যাটেলাইট এর প্রকারভেদ

মহাকাশ বিষয়ক পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সংস্থা নাসা থেকেই বেশিরভাগ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। এই স্যাটেলাইটগুলো মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে। কৃত্রিম উপগ্রহ বা স্যাটেলাইট এর প্রকারভেদ গুলো হল-

  • জিওস্টেশনারি
  • পোলার

জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট গুলো সাধারণত পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে অবস্থান করে। অন্যদিকে স্যাটেলাইটগুলো উত্তর ও দক্ষিণ দিকে অবস্থান করে। সাধারণত আমরা যোগাযোগের ক্ষেত্রে যে স্যাটেলাইটগুলো সুবিধা পেয়ে থাকে সেগুলো জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট। এই স্যাটেলাইটগুলো পৃথিবীর সমান গতিতে পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে ঘুরতে থাকে। এর ফলে জিও স্টেশনারি স্যাটেলাইট বল পৃথিবীর যে কোনো স্থানে তথ্য অন্য স্থানে প্রদান করতে সক্ষম। অন্যদিকে মহাকাশে থাকা পোলার স্যাটেলাইট গুলো বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বিভিন্ন ধরনের ছবি তুলতে ব্যস্ত থাকে। সারাক্ষণ পৃথিবীর বিভিন্ন ছবি মেয়ে রুবা বিষুবরেখার ছবিগুলো তুলে পৃথিবীতে প্রেরণ করতে থাকে। এই পোলার স্যাটেলাইট গুলো খুব দ্রুত স্থান পরিবর্তন করতে পারে। পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছবি তুলতে খুব বেশি সময় তাদের লাগেনা।Satellites-3

স্যাটেলাইট কিভাবে চলে? স্যাটেলাইট শক্তি কোথায় পায়?

শক্তির উৎস হিসেবে স্যাটেলাইটে সোলার প্যানেল বা ব্যাটারি যোগ করা হয়। এই সোলার প্যানেল বা ব্যাটারি থেকে শক্তি গ্রহণ করে স্যাটেলাইট পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করে। সূর্যালোকের উপস্থিতিতে এই সোলার সেল গুলো শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে। সূর্যালোক না থাকলে স্যাটেলাইটের ব্যাটারিগুলো তাকে শক্তি প্রদান করে।

স্মার্টফোন বাচ্চাদের জন্য মারাত্মক ক্ষতির কারণ

স্যাটেলাইট কিভাবে পাঠানো হয়?

বেশিরভাগ স্যাটেলাইট রকেট বা স্পেস শাটল এর কার্গো পে এর সাহায্যে মহাকাশে প্রেরণ করা হয়। পৃথিবীর অভিকর্ষ কে ছাড়িয়ে যেতে এই রকেটকে প্রায় ঘন্টায় ২৫ হাজার ৩৯ মাইল ত্বরনে ছুটতে হয়। পৃথিবীর তার এবং মধ্যাকর্ষণ শক্তির মধ্যে যখন ভারসাম্য তৈরি হয় তখন স্যাটেলাইট পৃথিবীর চারদিকে প্রদক্ষিণ করতে পারে।

কৃত্রিম উপগ্রহ উপস্থাপনের সময় পৃথিবীর এবং তার কক্ষীয় গতির জড়তা রয়েছে বা পৃথিবীর অভিকর্ষজ যে প্রভাব রয়েছে এই ভারসাম্য ঠিক না হলে স্যাটেলাইট কখনোই চারদিকে প্রদক্ষিণ করতে পারবে না। সেক্ষেত্রে হয়তো বা স্যাটেলাইট একটি সরল রেখায় উড়বে অথবা পৃথিবীতে পতিত হবে। এজন্য কৃত্রিম উপগ্রহ ১৫০ মাইল উচ্চতাবিশিষ্ট কক্ষপথে প্রতি ঘন্টায় প্রায় ১৭,০০০ মাইল গতিতে পরিভ্রমণ করানো হয়ে থাকে।

স্যাটেলাইট বা কৃত্রিম উপগ্রহ সম্পর্কিত আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আপনাদের বিস্তারিত তথ্য জানানো হলো। আশা করি আজকের এই আলোচনা থেকে আপনারা স্যাটেলাইট সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য সমূহ জানতে সক্ষম হয়েছেন। আমরা সঠিক এবং নির্ভুল তথ্য প্রদানের চেষ্টা করেছি। আমাদের উল্লেখিত সকল তথ্য ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা।